প্রতিষ্ঠানের ইতিহাস

image-not-found

হাশিমপুর দরবার শরীফের পীর সাহেব কিবলা আশেকে রাসূল হযরত আল্লামা শায়খ্ এ.কিউ.এম আব্দুল মাজীদ (র:) বি.এ (অনার্স), এম.এ, ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়। তিনি বিজ্ঞান ভিত্তিক ও বাস্তবমুখী একটি আদর্শ শিক্ষা প্রতিষ্ঠান হিসেবে ১৯৮৪ সালে চাঁদপুর জেলার মতলব উত্তর উপজেলাধীন হাশিমপুর গ্রামে উক্ত প্রতিষ্ঠানটি প্রতিষ্ঠা করেন। যার নাম করণ করা হয় হুজুর পাক (সাঃ) এবং হযরত আবু বকর ছিদ্দীক (রাঃ) এর নাম অনুসারে। বর্তমানে প্রতিষ্ঠানটি আলিম স্তরে একাডেমিক স্বীকৃতি এবং দাখিল স্তরে সাধারণ ও বিজ্ঞান বিভাগ সহ ১৯৯৫ ইং সনে এম.পি.ও ভূক্ত করা হয়। এটি প্রতিষ্ঠানের পরিচালকবৃন্দ, শিক্ষকবৃন্দ, অভিভাবকবৃন্দ, শিক্ষার্থীদের ও সর্বোপরি এলাকাবাসীর সমন্বিত প্রচেষ্টার ফল। এলাকাবাসীর সেবার মনোভাব নিয়ে মান সম্পন্ন শিক্ষা প্রসারে এবং কৃতিত্বপূর্ণ ফল অর্জন করে এই প্রতিষ্ঠানটি ইতিমধ্যে একটি স্থান করে নিয়েছে। প্রতিষ্ঠানের সার্বিক ক্ষেত্রে সফলতার জন্য মানুষের মাঝে এক ধরনের চাহিদা সৃষ্টি হওয়ায় তাঁরা তাঁদের কোমলমতি ছেলে মেয়েদের এই প্রতিষ্ঠানে পড়াশুনা করাতে যথেষ্ট আগ্রহী হয়ে উঠেছেন। প্রতিষ্ঠানের সাফল্যে অভিভাকগণের মধ্যে ইতিবাচক প্রভাব ছাড়াও বিভিন্ন পর্যায়ে বেশ প্রসংশনীয় অবদান রাখছে। সবকিছুর মূলে রয়েছে প্রতিষ্ঠানের অটুট শৃঙ্খলা, শিক্ষকগণের একাগ্রতা, শিক্ষক-শিক্ষার্থী ও অভিভাবকগণের মধ্যে সমন্বয় সাধন। শিক্ষার্থীদেরকে উপযুক্তভাবে গড়ে তোলাই আমাদের লক্ষ্য। এই লক্ষ্য বাস্তবায়নের জন্য আমাদের রয়েছে বিরামহীন চেষ্টা ও পরিকল্পনা।

অধ্যক্ষের বাণী

image-not-found

মানব জাতির সূচনা লগ্ন থেকে প্রাকৃতিক পরিবেশ ও বাস্তব অভিজ্ঞতা থেকে মানুষ প্রতিনিয়ত জ্ঞান ও কৌশল আয়ত্ব করে চলছে। আর শত সহস্র বছরের সঞ্চিত ও অর্জিত জ্ঞান শেখানো হয় শিক্ষা প্রতিষ্ঠানে। যুগের প্রয়োজনে মানবের কল্যাণে সমাজ হিতৈষী ব্যক্তিরা কখনো কখনো শিক্ষা প্রতিষ্ঠানের ভূমিকায় অবতীর্ণ হন। এমনিভাবেই হাশিমপুর দরবার শরীফের পীর সাহেব কিবলা আশেকে রাসূল হযরত আল্লামা শায়খ্ এ.কিউ.এম আব্দুল মাজীদ (র:) বি.এ (অনার্স), এম.এ, ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়। তিনি বিজ্ঞান ভিত্তিক ও বাস্তবমুখী একটি আদর্শ শিক্ষা প্রতিষ্ঠান হিসেবে ১৯৮৪ সালে চাঁদপুর জেলার মতলব উত্তর উপজেলাধীন হাশিমপুর গ্রামে উক্ত প্রতিষ্ঠানটি প্রতিষ্ঠা করেন। যার নাম করণ করা হয় হুজুর পাক (সাঃ) এবং হযরত আবু বকর ছিদ্দীক (রাঃ) এর নাম অনুসারে। বর্তমানে প্রতিষ্ঠানটি আলিম স্তরে একাডেমিক স্বীকৃতি এবং দাখিল স্তরে সাধারণ ও বিজ্ঞান বিভাগ সহ ১৯৯৫ ইং সনে এম.পি.ও ভূক্ত করা হয়।ভবিষ্যৎ প্রজন্মকে দক্ষ, যোগ্য, আদর্শ ও সুনাগরিক রূপে গড়ে তোলার অভিপ্রায় নিয়ে এলাকাবাসীর সহযোগিতায়, চাঁদপুর জেলার মতলব উত্তর উপজেলাধীন এখলাছপুর ইউনিয়নরে অন্তর্গত হাশিমপুর গ্রামে প্রাকৃতিক ও সু-নিবিড় পরিবেশে মানসম্মত ধর্মীয় ও আধুনিক বিদ্যাপীঠ হিসাবে সঠিক ধর্মীয়, নৈতিক শিক্ষা ও যুগোপযোগী আধুনিক শিক্ষার সমন্বয়ে বর্তমানে প্রতিষ্ঠানটি গুনগত ও মানসম্মত শিক্ষাদানে সক্ষম। বর্তমান সরকারের শিক্ষা বিষয়ক নির্দেশনা ও সার্বিক তত্ত্বাবধানে শিক্ষকবৃন্দের ঐকান্তিক প্রচেষ্টায়, শিক্ষার্থীদের নিরলস অধ্যয়ন ও অধ্যবসায় এবং অভিভাবক ও সংশ্লিষ্ট সকলের সম্মিলিত পরামর্শে প্রতিষ্ঠানটি পরিচালিত হচ্ছে। আল্লাহ তা’য়ালা এই প্রতিষ্ঠানটিকে সঠিক ইসলাম ও আধুনিক বিজ্ঞান সম্মত শিক্ষার মারকায হিসাবে কবুল করে নিন। (আমিন)

সভাপতির বাণী

image-not-found

হাশিমপুর দরবার শরীফের পীর সাহেব কিবলা আশেকে রাসূল হযরত আল্লামা শায়খ্ এ.কিউ.এম আব্দুল মাজীদ (র:) বি.এ (অনার্স), এম.এ, ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়। তিনি বিজ্ঞান ভিত্তিক ও বাস্তবমুখী একটি আদর্শ শিক্ষা প্রতিষ্ঠান হিসেবে ১৯৮৪ সালে চাঁদপুর জেলার মতলব উত্তর উপজেলাধীন হাশিমপুর গ্রামে উক্ত প্রতিষ্ঠানটি প্রতিষ্ঠা করেন। যার নাম করণ করা হয় হুজুর পাক (সাঃ) এবং হযরত আবু বকর ছিদ্দীক (রাঃ) এর নাম অনুসারে। বর্তমানে প্রতিষ্ঠানটি আলিম স্তরে একাডেমিক স্বীকৃতি এবং দাখিল স্তরে সাধারণ ও বিজ্ঞান বিভাগ সহ ১৯৯৫ ইং সনে এম.পি.ও ভূক্ত করা হয়। এটি প্রতিষ্ঠানের পরিচালকবৃন্দ, শিক্ষকবৃন্দ, অভিভাবকবৃন্দ, শিক্ষার্থীদের ও সর্বোপরি এলাকাবাসীর সমন্বিত প্রচেষ্টার ফল। এলাকাবাসীর সেবার মনোভাব নিয়ে মান সম্পন্ন শিক্ষা প্রসারে এবং কৃতিত্বপূর্ণ ফল অর্জন করে এই প্রতিষ্ঠানটি ইতিমধ্যে একটি স্থান করে নিয়েছে। প্রতিষ্ঠানের সার্বিক ক্ষেত্রে সফলতার জন্য মানুষের মাঝে এক ধরনের চাহিদা সৃষ্টি হওয়ায় তাঁরা তাঁদের কোমলমতি ছেলে মেয়েদের এই প্রতিষ্ঠানে পড়াশুনা করাতে যথেষ্ট আগ্রহী হয়ে উঠেছেন। প্রতিষ্ঠানের সাফল্যে অভিভাকগণের মধ্যে ইতিবাচক প্রভাব ছাড়াও বিভিন্ন পর্যায়ে বেশ প্রসংশনীয় অবদান রাখছে। সবকিছুর মূলে রয়েছে প্রতিষ্ঠানের অটুট শৃঙ্খলা, শিক্ষকগণের একাগ্রতা, শিক্ষক-শিক্ষার্থী ও অভিভাবকগণের মধ্যে সমন্বয় সাধন। শিক্ষার্থীদেরকে উপযুক্তভাবে গড়ে তোলাই আমাদের লক্ষ্য। এই লক্ষ্য বাস্তবায়নের জন্য আমাদের রয়েছে বিরামহীন চেষ্টা ও পরিকল্পনা।